রিসি,
দুঃখ করিস না!
জোড়াশালিকের খবরটা পেয়ে
যাবি।
ক দিন পর পাখিশুমারি।
জানি, দুইটা শালিকে
সুখ, একটা শালিকে দুখ!
বিরতিহীন কর্ষণ শেষে
নয়াবউচরে
সবে শেষ হলো, বীজ বপনের
পালা।
আপাতত জমা থাক কিছুদিন,
পরে তা পুষিয়ে দেবো।
ভরে যাবে গোলাঘর রূপশালি
ধানে,
এমনি তো কতদিন গেছে,
আর না হয় কিছুটা।
চরমহাজন লুট হওয়ার পর
শালিকের ঝাঁক ইদানীং
গা ঢাকা দিয়েছে,
ফাঁদ পেতে রাখ,
নির্ঘাত ধরা পড়বে মনা,
ফসল কাটার দিনে। আমিও লগির ঘায়ে ঘায়ে
উজান নদীর স্রোত কেটে
যাচ্ছি ধানশালিকের দেশে।
নজরানা জমা রাখিস,
না হলে,
ইঁদুরশালায় ফাঁস করে
দেবো
গোলাঘরের উৎস, গোপন
দরজা।...
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন